ফেরত আসা আটজনের বাড়ি নোয়াখালী। তারা হলেন: শহিদ, ইউসুফ, মোহাম্মদ খান, শরিফ, শাহরাজ, নবির, আবুল কাশেম ও দেলোয়ার।
এই আটজন বৈধভাবে ওমানের একটি ফিশিং বোটে কর্মরত ছিলেন। ২০১৯ সালের মে মাসে ওমান সংলগ্ন আরব সাগরে মাছ ধরার সময় তাদের ফিশিং বোট স্রোতের টানে পাকিস্তানের জলসীমায় ঢুকে পড়ে। এরপর পাকিস্তানি কোস্টগার্ড তাদের আটক করে।
সম্প্রতি তাদেরকে দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালায় উদ্যোগ নেয়। করাচীর বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন সিন্ধু প্রদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং মালির কারা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের ফেরানোর উদ্যোগ নেয়া হয়। ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন এবং বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করে। আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় সরকারি খরচে বিমান ভাড়াসহ আনুষঙ্গিক ব্যয়ের অনুমোদন দেয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরপর তাদের ফিরিয়ে আনা হয়।