স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, থার্টিফার্স্টকে কেন্দ্র করে কেউ যদি কোনো অঘটন ঘটাতে চায়, আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী তো চুপ থাকবে না। যদিও এ ধরনের কোনো হুমকির তথ্য আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে নেই। তবুও আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
দুই বাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নির্মূল করার জন্য সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের মিজোরাম রাজ্য লাগোয়া বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম সীমান্তে ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তৎপরতা ঠেকাতে বর্ডার আউটপোস্ট বাড়ানো হচ্ছে। সীমান্ত এলাকায় সন্ত্রাসী গ্রুপ আছে। তাদের ধাওয়া দিলে দুর্গম এলাকা দিয়ে পালিয়ে যায়। এজন্য বিওপির সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে, সীমান্ত সড়ক হচ্ছে। এগুলো হলে তাদের তৎপরতা বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশের মাটিতে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ঠাঁই নেই বলেও হুঁশিয়ারি দেন।
বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম বলেন, বিএসএফের দেয়া তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে অবস্থান করা ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে। তিনি আরোও জানান, বিএসএফের দেয়া আগের তথ্যে অভিযান পরিচালনা করে কোন সন্ত্রাসীর খোঁজ পাওয়া যায়নি।