আমিনুল ইসলাম আশিক বরিশাল:-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯২০ সালের গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন অতঃপর তিনি তার জীবন শিক্ষা লাভ করেন! তার সময়ে পড়াশুনা করাটা খুবই কম কষ্টের কাজ ছিল না । তবে তিনি পড়াশুনার চালিয়ে যান অতঃপর রাজনৈতিক মনোভাবে আত্ন নিয়োগে করেন তার দ্বারা একটি রাজনৈতিক দলের সুত্র-পাত ঘটে এখনও বাংলায় উক্ত রাজনৈতিক দলের অস্তিত্ব এখনো বাংলাদেশে রয়েছে তিনি সকল বাধা বিপত্তি কাটিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছেন তার নেতৃত্বের জন্য আমারা আজ বাংলায় কথা বলতে পেরেছি । এটা বলা যেতে পারে তবে আমারা কেন পারবো না তার মতো বড় একটি মহান কাজ করতে! কারন আমাদের এখন কার “সমাজের নাগরিক গন কখনো বঙ্গবন্ধু হতে পারে না। উক্ত মনোভাব পোষণ করার ক্ষমতা নেই। বঙ্গবন্ধ ছেলে বেলা থেকেই দেশকে ভালোবাসতেন
কিন্ত,
এখনকার সময়ের শিশু-কিশোর তারা মগ্ন থাকে মাদক দ্রব্যাদি নিয়ে । এতে করে কখনো বঙ্গবন্ধু হওয়া যায় না বঙ্গবন্ধু হতে হলে বঙ্গবন্ধু আদর্শকে মস্তিষ্কে লালন করতে হবে দেশকে ভালোবাসতে হবে যেটা বঙ্গবন্ধু করেছেন
আমারা জনি, ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধের মাধ্যমে ইংরেজ শাসন চালু হয় অতঃপর প্রায় ২০০ বছর শাসনের পর ১৯৪৭ সালে দুটি দেশের জন্ম- হয় ভারত এবং পাকিস্তান আবার পাকিস্তানে দুটি রাষ্ট্রে বিভক্ত হয় “পুর্ব পাকিস্তান”
এবং “পশ্চিম পাকিস্তান” ভাষা নিয়ে হয় যুদ্ধ উক্ত যুদ্ধকে পরিচালনার জন্য প্রয়োজন হয় একজন দক্ষ নেতা আমাদের নেত্রত্ব দিয়েছেলেন বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিব রহমান! তিনি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছেন ৭ ই মার্চ। যার ধারাবাহিকতায়
১৯৭১ সালে আমরা একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে নিজেদের আত্মপ্রকাশ করতে পেরেছিলাম।
কিন্ত উক্ত যুদ্ধো যদি এখন হতো তাহলে আমাদের দেশে একটি সমসাময়িক সমস্যার সম্মুখীন হতাম আমরা যে কে নেত্রত্ব দিবে ! কারন এখনকার সময়ের কোন নাগরিক নেই যে বঙ্গবন্ধু মতো একটি অসাধ্য সাধন করে দেখাবে ! তাই আমার যদিও ১০০ বার জন্মগ্রহণ করিনা কেন কখনো বঙ্গবন্ধু হওয়ার যোগ্যতা আমাদের হবে না। দেশের মঙ্গল করার তুলনায় এর হানি ঘটাতে দ্বিধা বোধ করব না। হয়তো বাংলায় আবার যুদ্ধ হবে নতুন নতুন নেতা আবির্ভাব ঘটবে তবে বঙ্গবন্ধুর মনো আদর্শবান নেতা আর ফিরবে না । কিন্ত তার কৃতিত্ব আমাদের মাঝে চিরস্মরনিয় হয়ে থাকবে।