বাসন থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, নিহত মামুন অনেক আগে পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতো বলে জানা গেছে। তবে মামুন মাদক সেবন ও ব্যবসার সাথে জড়িত ছিল।
পুলিশ ধারনা করছে মামুনের আগের সঙ্গীরাই তাকে হত্যা করেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।